বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩, ১২:৪৮ পূর্বাহ্ন
উত্তরবঙ্গ ডেস্ক :
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আবদুল্লাহ বলেছেন, খতিব, ইমাম, মুয়াজ্জিন, খাদিম ও দুজন হাফেজসহ সর্বোচ্চ ১২ জন রমজান মাসে মসজিদে এশা ও তারাবি নামাজে অংশ নিতে পারবেন। এ নির্দেশনা না মানলে স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনী সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবে।
নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখার স্বার্থে রমজান মাসে কোনো ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা যাবে না। গতকাল গণমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার প্রদানকালে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ মো. আব্দুল্লাহ বলেন, মুসল্লিরা নিজ নিজ ঘরে এশা ও তারাবি নামাজ আদায় করবেন। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনীকে এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য সব জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্টদের চিঠি দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ৬ এপ্রিল মুসল্লিদের ঘরে নামাজ পড়ার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা জরুরি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শুধু মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, খাদেমরা মসজিদে নামাজ আদায় করবেন।
জুমার জামাতে অংশগ্রহণের পরিবর্তে ঘরে জোহরের নামাজ আদায়ের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মসজিদে জামাত চালু রাখার প্রয়োজনে খতিব, ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদেমরা মিলে পাঁচ ওয়াক্তের নামাজ অনধিক পাঁচজন এবং জুমার জামাতে অনধিক ১০ জন শরিক হতে পারবেন। বাইরের মুসল্লি মসজিদে জামাতে অংশ নিতে পারবেন না।
সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন (অনলাইন)
Leave a Reply