বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩, ০১:৪৯ পূর্বাহ্ন
সূর্য ছাড়া পৃথিবী একা, মাটি ও পানিতে প্রানের সৃষ্টি সম্ভব হয়নি।
সূর্য হলো পৃথিবীর প্রতিটি সৃষ্টির একটি অর্ডার সেন্টার। The sun is the order center of every creation of the world.
A great example of photosynthesis. মানে এর সবথেকে বড় উদাহরন হলো সালোকসংস্লেশন পদ্ধতি। সূর্যের চারপাশে যেসব গ্রহ নিজ অক্ষে ঘুড়ছে তারা নিজস্ব শক্তিতেই ঘুড়ছে। গ্রহগুলো নিজেদের ভরকে কেন্দ্র করে ওজন স্তরে শূন্যের মধ্যে রয়েছে। তারা ঘুর্ননের ফলে, ইলেক্টোমেগনেটিক পাওয়ার অর্জন করেছে। যার কারনে একটি গ্রহ অপরটিকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিচ্ছেনা। এবং একেক গ্রহের একেক আকার ও ওজনের ফলে সময়ের দাবী একেক রকম। কোন গ্রহের সাথেই দিন রাত সমান হবে না। মহাকাশের প্রতিটি গ্রহ নক্ষত্র চাদঁ তারা আরো যা কিছু রয়েছে। সবকিছুকে কন্ট্রল করছে ইলেক্ট্রোমেগনেটিক পাওয়ার। যাকে ন্যাচার অফ মাদার বলা যেতে পারে। এই পাওয়ার না থাকলে একেকটি গ্রহ নক্ষত্র আচড়ে পড়তো একে অন্যের উপর। যেমন আমরা একটি ছোট্র পরিক্ষায় জানতে পারি। চিরুনীকে যত ঘর্ষন করে ততই চম্বুক তৈরী হয়। তেমনি মহাকাশের সমস্ত কিছু তারা তাদের অভ্যাসগত বা একই রকম চলতে চলতে হয়ে গেছে। তবে প্রকৃতি সবসময় পরিবর্তনশীল। যেমন, গাছ গাছের পাতা থেকে দেখা যায়৷ পাতার রং একেক সময় একেক রকমের হয়। একই গাছের হয়েও ফলের ধরন এক হলেও ছোট যখন ফল ধরে বা বড় হয় ও পাকা হয়। একেক সময় একেক রকমের হয়। মানুষ যেমন ছোট শিশু থেকে বূড়া তারপর মৃত্যু হয়। সেরকম প্রকৃতিও নিজ নিজ ক্ষমতায় চলতে চলতে পরিবর্তন নিয়ে আসবে। যেমনটি পৃথিবীর হয়েছে। পৃথিবীতে প্রানের অস্তিত্ব আসার আগে সবুজ ছিলোনা। বিজ্ঞান মতে পৃথিবী ও একরকম আগুনের ফুলিঙ্গে ছিলো উত্তপ্ত। পৃথিবী সকাল হলেই জ্বলে উঠে কিভাবে? কখনোই একা একা জ্বলে উঠেনা তারজন্য সূর্যের সাহায্য প্রয়োজন হয়। সূর্য আর পৃথিবী মুখোমুখি হলেই জ্বলে উঠে আপন শক্তিতে। কিন্তু সূর্যের আলোতে পৃথিবী আলোকিত হয়না কখনো। এটা অনেকেরই অজানা থাকতে পারে। পৃথিবীর মাটিতে যে বিদ্যুত রয়েছে, পাওয়ার রয়েছে, সেটা সূর্যের অর্ডারেই জ্বলে।এবং আলোকিত হয়ে উঠে। সূর্য আমাদের তাপ দেয় জ্বলে আলোকিত হওয়ার শক্তি দেয়। সূর্য না থাকলে পৃথিবীর সব সৃষ্টি মলিন হয়ে যাবে। অক্সিজেনের তৈরীর উপসম থাকবে না। তাই সূর্যের প্রতি নাসার যত্নশীল হওয়া উচিৎ। সূর্যের সাথে যে প্রাকৃতিক প্রেম আছে পৃথিবীর। সেটা যেনো কোন কারনে বিকৃতি না ঘটে। যেমন আলোর বেগুনী রশ্মি মানুষের অনেক ক্ষতির কারন, সেটা কেনো হয়? কারন পৃথিবীতে গাছের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। গ্রীন হাউজ প্রতিক্রীয়া চালু হচ্ছে। ওজনস্তরের ভারসাম্য রক্ষা থেকে আলোকে রক্ষা করা যাচ্ছে না বলে। সূর্য যদি ক্ষেপে যায় তাহলে ধ্বংস অনিবার্য। বন্যা অতি ক্ষড়া বড় বড় প্রাকৃতিক দূর্যোগ। সবকিছুর সাথে সূর্যের রিয়েকশন জরিত রয়েছে। সূর্যের তাপমাত্রার মাত্রাবিহীন পরিবর্তন হলেই পৃথিবীর কোটি মানুষ প্রানহানীকর ঘটনায় পতিত হবে। সবশেষে ইলেক্ট্রো মেগনেটিক পাওয়ার কে সৃষ্টি করলো কোথা থেকে আসলে কে কন্ট্রল করে। এমন অনেক জটিল প্রশ্ন মনে আসতেই পারে। মন দিয়ে জ্ঞান দিয়ে ভাবুন পেয়ে যাবেন।
শ্রুতি খান
Leave a Reply